hi
ভোরের কাগজের রিপোর্টে বর্ণিত এই অধ্যাপক মশিউজ্জামানের নামটা শোনা শোনা লাগছিল। পরে মনে পড়ল, কয়েকমাস আগে নতুন পাঠ্যক্রম নিয়ে যখন ইন্টারনেটে প্রচুর ট্রোল হচ্ছিল, তখন ইয়াহইয়া আমিন এই ভদ্রলোককে তার পডকাস্টে এনে পজিটিভ পজিটিভ আলোচনা করেছিলেন। এখন দেখেন ভোরের কাগজ তার সম্পর্কে কী লিখেছে: //নতুন শিক্ষাক্রমের কাজ করার জন্য অভিজ্ঞদের নেননি অধ্যাপক মশিউজ্জামান। বরং যার সঙ্গে তার বনিবনা হতো না তাকেই অন্যত্র সরিয়ে দিতেন। সবশেষে বনিবনা না হওয়ায় পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের প্রধান সম্পাদক সন্তোষ ঢালীকে সরিয়ে দেন তিনি। ওই কর্মকর্তার মতে, মশিউজ্জামানের একগুঁয়েমি, খামখেয়ালিপনার কারণে পাঠ্যবইয়ে ভুল ও বিতর্কিত তথ্যে ভরা।// অন্য একটা রিপোর্টে ভোরের কাগজ আরও লিখেছে: //পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের যেসব কর্মকর্তা এ কাজের বিরোধিতা করেছিলেন তাদের সবাইকে বদলি করা হয়েছে। সব মিলিয়ে গত দুই বছরে পাঠ্যপুস্তক বোর্ড থেকে বদলি হয়েছেন ৫০ জনেরও বেশি কর্মকর্তা। এর মধ্যে শুধু গত ৬ মাসেই পাঠ্যপুস্তক বোর্ড থেকে বদলি করা হয়েছে কমপক্ষে ৩৫ জনকচুক্তির আলোকে প্রাথমিকের শিক্ষা হওয়ার কথা ‘সক্রিয় শিখন পদ্ধতি’তে। সেই পদ্ধত ে।//