hello please like my post
ভোরের কাগজ পত্রিকার রিপোর্ট কে এই অধ্যাপক মশিউজ্জামান? কেন বার বার জনগণের অনুভূতিতে আঘাত দেবার জন্য তাকে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে না? তার সম্পদের হিসাবও খতিয়ে দেখতে হবে। “পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের যেসব কর্মকর্তা এ কাজের (নতুন কারিকুলামের) বিরোধিতা করেছিলেন তাদের সবাইকে বদলি করা হয়েছে। সব মিলিয়ে গত দুই বছরে পাঠ্যপুস্তক বোর্ড থেকে বদলি হয়েছেন ৫০ জনেরও বেশি কর্মকর্তা। এর মধ্যে শুধু গত ৬ মাসেই পাঠ্যপুস্তক বোর্ড থেকে বদলি করা হয়েছে কমপক্ষে ৩৫ জনকে। .... নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক কর্মকর্তা বলেছেন, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাক্রমের দায়িত্ব ছিল পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সদস্য অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামানের। তার বিরুদ্ধে যারা কথা বলতেন তাকেই শিক্ষাক্রম বিরোধী হিসেবে চিহ্নিত করা হতো। শুধু চিহ্নিতই নয়, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপুমনিকে গিয়ে বলা হতো, ওই কর্মকর্তা নতুন শিক্ষাক্রম চান না। এদের বদলি করতে হবে। অথচ অতিউৎসাহীদের কর্মকাণ্ডে গত বছর সরকার দুটি পাঠ্যবই প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়েছিল। এমনকি গত ডিসেম্বরে এনসিটিবির সদস্য (পাঠ্যপুস্তক), বিতরণ নিয়ন্ত্রকসহ ৫ জনকে বদলি করা হয়।jhkm hgu jhg8